উদাহরণ: পালং শাক, লেটুস, ব্রকলি, ফুলকপি
পুষ্টিগুণ: ভিটামিন , ফাইবার, ক্যালসিয়াম
কাজ:
– ক্যালোরি কম, তাই বেশি খেলেও মেদ বাড়ে না
– উচ্চ ফাইবার খাবার, যা হজমে সহায়তা করে ও দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে
– শরীর ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে
২. ডিম (Eggs)
পুষ্টিগুণ: উচ্চমানের প্রোটিন, ভিটামিন D, B12, ওমেগা-৩
কাজ:
– প্রোটিন উচ্চ, তাই ক্ষুধা কমে
– সকালের নাশতায় ডিম খেলে সারাদিন কম খাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়
– ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
৩. ফ্যাটি ফিশ (Fatty Fish)
উদাহরণ: স্যামন, টুনা, সারডিন
পুষ্টিগুণ: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন, ভিটামিন D
কাজ:
– ফ্যাট বার্ন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে
– ইনফ্ল্যামেশন কমায়, যা মেদ জমার একটি কারণ
– হরমোন ব্যালান্স করে, মেটাবলিজম ঠিক রাখে
পুষ্টিগুণ: মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট, পটাসিয়াম, ফাইবার
কাজ:
– হেলদি ফ্যাট শরীরকে ফ্যাট পোড়াতে সাহায্য করে
– পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা থাকে
– মেটাবলিজম বাড়ায় ও হজমে সাহায্য করে
৬. সবুজ চা (Green Tea)
পুষ্টিগুণ: ক্যাটেচিন, ক্যাফেইন
কাজ:
– ফ্যাট অক্সিডেশন বাড়ায় (fat burning)
– শরীরের তাপ উৎপাদন বৃদ্ধি করে (thermogenesis)
– মেটাবলিজম বাড়ায়
৭. মিষ্টি আলু (Sweet Potato)
পুষ্টিগুণ: কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, বিটা ক্যারোটিন
কাজ:
– রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে
– দীর্ঘস্থায়ী শক্তি দেয়
– ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি কমায়
৮. বেরি জাতীয় ফল (Berries)
উদাহরণ: ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, র্যাজবেরি
পুষ্টিগুণ: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, ভিটামিন C
কাজ:
– ফ্রি র্যাডিকেল রোধ করে চর্বি জমা প্রতিরোধ করে
– মিষ্টি হলেও সুগার কম, তাই ওজন বাড়ায় না
– হজমে সহায়তা করে
৯. লেবু পানি (Lemon Water)
পুষ্টিগুণ: ভিটামিন C, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
কাজ:
– সকালে খালি পেটে খেলে ডিটক্স প্রক্রিয়া শুরু করে
– হজম ভালো করে
– শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং ফ্যাট বার্ন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে
১০. রসুন (Garlic)
পুষ্টিগুণ: অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
– কাজ: চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে
– ইনসুলিন এবং কোলেস্টেরল লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখে
– হরমোন ব্যালান্স করে ফ্যাট জমা প্রতিরোধ করে